Sunday, 14 December, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110 সর্বাধুনিক মেশিনে রোগ নির্নন ও বিশেষজ্ঞ ডক্টর চেম্বার।। ফেনী ল্যাব সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার।। এস এস কে রোড়, ফেনী।। 01711375108/ 01815507975

মব সৃষ্টিকারীরা চেয়েছিল ওসমান হাদি মারা যাক: মির্জা আব্বাস

নয়াকাল ডেস্ক

প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


জনসভার ছবি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, হাদির ওপর হামলা বিচ্ছিন্ন ঘটনা না হয়, বৃহৎ ষড়যন্ত্রের ছোট্ট একটি অংশ মাত্র। পরিকল্পিতভাবেই এ হামলা হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা চাই আসল ঘটনা প্রকাশ হোক। বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের মুখোশ উন্মোচন হোক।

আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) নয়াপল্টনে চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ ও ঢাকা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিলের  আগে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব আব্দুস সালাম আজাদ, যুবদলের সভাপতি মোনায়েম মুন্না। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড় ঘুরে পুনরায় নয়াপল্টনে গিয়ে শেষ হয়।

ওসমান হাদির ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, ১৭ বছর আন্দোলনের পর কথা বলার স্বাধীনতা পেয়েছি। হাদি আমার সন্তানতুল্য। হামলার খবর শুনে আমি মানসিকভাবে ভেঙে পরেছি। আমি মনে করি, এ আঘাত হাদির ওপর নয়, বাংলাদেশ গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার ওপর। তাই  কালো শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, হামলার একঘণ্টা পর একটি পক্ষ ফেসবুকে লিখেছে— যে যেখানে আছো, বের হয়ে আসো। আমরা মনে করি, পরিকল্পিতভাবেই এ হামলা হয়েছে।

মির্জা আব্বাস আরও অভিযোগ করেন, গতকাল হাসপাতালে যারা আক্রমণাত্মক স্লোগান দিয়েছে, তারা বিশেষ একটি দলের নেতাকর্মী। তারা অনেক বেয়াদবি করেছে, তবে আমি নির্দেশনা দিলে আমার নেতাকর্মীরা তাদের তুলোধুনো করে দিতো।

তিনি বলেন, মব সৃষ্টিকারীরা চেয়েছিল— হাদি মারা যাক। আর আমরা তাকে ব াঁচাতে চাই। তাই নেতাকর্মীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়েছি। 

প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থীদের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক জানিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, হাদি সহযোগিতা চাইলেই আমি সহযোগিতা করতাম। আমরা চাই, সে আবারও নির্বাচনে ফিরে আসুক। সে আমার শত্রু নয়, প্রতিযোগী। অতীতে শত্রু ছিল কেবল একটি, আর এখন বহুমুখী শত্রুর কবলে বাংলাদেশ।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত